মানিক গ্রন্থ যেখানে মানুষ কিছু শব্দ লিপিবদ্ধ করে, এই শব্দের ভিত্তিতেই ঠিক হয় বইয়ের প্রকৃতি প্রকৃতির মধ্যে কিছু বই আমাদের ছোট থেকে বড় হয়ে ওঠার সঙ্গী হয়ে ওঠে, কোনটি আমাদের রোমাঞ্চ করে কোনটি আমাদের উন্নত করে তোলে, আবার কোন বই আমাদের কুসংস্কারের দিকে ঠেলে দেয়, আজ আপনাদের এমন কিছু বইয়ের সম্বন্ধে বলতে চলেছি ,যেগুলোকে আপনারা শৈশব কেন আপনার বয়স 100 হলেও হয়তো আপনি পড়তে পারবেন না, তাই আজ ,দশটি অদ্ভুত বই সম্বন্ধে বলতে চাইছি, যে আপনি পড়তে পারেন কিনা তা আমি জানিনা কিন্তু এই বইগুলোর রহস্য অবশ্যই,আপনাকে আপনি শুনবেন
তারে প্লিজ কল বুক 15 শতাব্দী এক সাধুর নাম অনুযায়ী এই বইয়ের নামকরণ হয়েছিল,


নাম্বার 2
নাম্বার 3
এই বইটিতে একইরকমভাবে অনেক অদ্ভুত ছবি রয়েছে, এই বইটি ইটালিয়ান আর্টিস্ট লুকিয়ে আছে লিখেছেনদ্য বুক অফ, এই বইটি প্রথম মালিক কুইন এলিজাবেথ এর পাশাপাশি তিনি একজন গণিতজ্ঞ বিশেষজ্ঞ
এই বইটি কোন একক তবে এই লাইনগুলো ডানদিক থেকে শুরু করে বাম দিকে শেষ হয়েছে,
নাম্বার 7[ চেয়ারম্যান এটি একটি 15 শতাব্দী 2900 সালে ইংরেজি ভাষায় অনুবাদ করা হয় এবং সেই অনুপাতে বইটি পড়ে সবাই চমকে ওঠেন, লেখা অনুসারে তিনি এই বইটি লিখেছেন তিনি জানিয়েছেন তিনি গিয়েছিলেন এবং তখন সেখানে তারা একজন সাধু গিন্নির সাথে, আলাপ হয় সেই জাদুঘরটি তাকে অনেক পৃথিবীর বহির্ভূত জাদু শিখেছিলেন, যাছে এই বইটিতে লিখে যাচ্ছেন সে জাদু গুলির মধ্যে মৃত মানুষকে পুনর্জীবিত করা হাওড়া আত্মার সাথে যোগাযোগ স্থাপন করা ও নিজেকে শয়তানের হাতে তুলে দেওয়ার মতো জাদু ছিল, লেখক এর মতে সব মানুষদের মধ্যেই শয়তানের বাচ্চা কে শুধু তার সাথে সংযোগ স্থাপন করতে শিখতে হয় এবং তারপর পৃথিবীর সর্ব শক্তিমান হওয়া যায় এই বইটি থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে পরবর্তীকালে বিভিন্ন বই এবং বিভিন্ন মুভি বানানো হয়েছে, যেখানে শয়তানকে নিজের আত্মা বিক্রি করে সর্বশক্তিমান হতে দেখানো হয়েছে, বাস্তবে তেমন কিছুই সম্ভব নয়, তবে এই বইটির রহস্য মানুষকে আরো বেশি আকৃষ্ট করে |
ইকোনমিক অন্ড এই বইটিতে মৃত মানুষকে কিভাবে আবার জীবন্ত করা যায়, তার সম্পূর্ণ ডিটেইলস লেখা আছে, এই বইটিকে দা বুক অফ বেদ বলা হয়ে থাকে, এই বইয়ের প্রতিটি পৃষ্ঠায় অদ্ভুত ও ভয়ঙ্কর জিনিস দিয়েছে দেখা যায়, ফ্রাইডে দ্য থার্টিন্থ ইভিল ডেড সি ডি যে এই বইটির নাম উঠে এসেছে ,মিস্টার ইউনিভার্সিটি তে আজও এই বইটি রয়েছে কিন্তু ভোল্ট এর মধ্যে এই বইটিকে অনেকে দা মোস্ট ওয়ান্টেড অল টাইম বলে আখ্যা দেয় |
নাম্বার 9
[ নাই এই বইটিকে ম্যাজিকের বলা হয়ে, থাকে বইটি বিভিন্ন ধরনের যাদুবিদ্যা দ্বারা ভর্তি যারা জাদু, জাদু তো বিশ্বাস করতেন না তারা অনেকেই এই বইটি পড়ার পর যাদু-টোনা কে নিজের জীবন
বানিয়ে নিয়েছে, এবং এই বইয়ের ভাষা অপরিচিত নয়, এটিকে অনেক আগেই ঠিক করা হয়ে গেছে এবং বলা হয় যে যারাই এই বইটিকে সম্পূর্ণ পড়ে তাদের ব্রেন ওয়াশ হয়ে যায়, ইভেন শক্তির দ্বারা মানে শয়তানের তারা তাই দয়া করে মেমোরি থেকে দূরে থাকবেন |
নাম্বার 10
[ অল ফ্যাক্টরি এপি একবার সাধু লিখেছেন 16 সালে এই বইটিতে একটি যুবকের কাহিনী আছে যে কিনা 14 বছর বয়সে নিজের জন্মস্থান ছেড়ে চলে যায়, তার নিজের লাইফটাকে উন্নত করতে থাকে, তার এই জীবনের জার্নির মধ্যে কোথাও কোথাও রোমান্স আবার কোথাও যুক্ত আছে, এবং এই সবকিছুর শেষও হয়ে যায়, তারপর সে সন্ন্যাস নেয়, এবং পরবর্তীকালে সাধু হয়ে যায়, তখনি সে তার এই গল্প লেখে কিন্তু এই বইটি পাবলিশ করা হয়, 2018 সালের অর্থাৎ বইটি লেখার প্রায় 400 বছর পর, কিন্তু কেন এতদিন এই বইটিকে পাবলিশ করা হয়নি, আসলে এই বৈশিষ্ট্যটি অনেকটা সাধারণের মতো কিন্তু যতবারই এই বইটি পাবলিশ করার চেষ্টা করা হয়েছে, ততবারই পাবলিশার্স কোনো-না-কোনো অ্যাক্সিডেন্টে মারা গেছে, সেই জন্য অভিশপ্ত বলে মনে করা হয়, কিন্তু ফর্টনাইটলি 2018 সালে যারা এই বইটিকে পাবলিশ করেছে তাদের কোনো ক্ষতি হয়নি |
এবার প্রশ্ন হল হট করে কেন আপনাদের এরকম রহস্যময় সম্বন্ধে বলা হলো, অ্যাকচুয়ালি আমি ঠিক করেছি এমন একটি, আর্টিকেল লিখব বাস্তবতা নিয়ে, যেখানে এক্সপ্লেইন করব কেন আমরা এই রহস্যময় গুলোকে রোল সময় মনে করি, এবং ভয় কেন পায় সেই কারণে ওটি অবশ্যই লাইক করতে হবে, এবং কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন ,যে আপনার কোন বইটি পেলে অবশ্যই পড়তে চাইবেন করতে চাইবেন যে বইগুলো এখন এভেলেবেল রয়েছে |
0 comments: